Powered By Blogger

Tuesday, April 2, 2013

AMADER RAJJYER JADI ERUP DASHA HAY,,TAHALE GOTA DESH NIYE KIBHABE BHABBO AMRA ??

সচেতন হওয়ায় বাড়ছে ধর্ষণের নালিশ: মুখ্যমন্ত্রী
তাঁর রাজ্যে ধর্ষণের ঘটনা বাড়ছে বলে হইচই করার কিছু নেই। মেয়েদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে বলেই তাঁরা এখন লজ্জা ভেঙে বেরিয়ে এসে অভিযোগ দায়ের করতে থানায় যাচ্ছেন। ফলে, বেশি বেশি করে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ্যে আসছে। রাজ্যে ধর্ষণের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে এমন ব্যাখ্যাই দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি, দিল্লি-মুম্বই-চেন্নাইয়ের পরিসংখ্যান দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, অন্যান্য শহরের তুলনায় এ রাজ্যে নারী নিগ্রহের ঘটনা অনেক কম।
পরিবর্তনের জমানায় রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সমালোচনা করতে গিয়ে বিরোধীরা প্রত্যাশিত ভাবেই একের পর ধর্ষণের ঘটনার প্রসঙ্গ তুলেছিলেন। রাজ্যপালের ভাষণের উপরে বিতর্কে শুক্রবারই বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র পার্ক স্ট্রিট এবং কাটোয়া-কাণ্ডের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন। জবাবি বক্তৃতায় তাঁর প্রশাসনের ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এ দিন এমন কিছু কথা বলেছেন, যাতে বিতর্কের ইন্ধন পেয়েছেন অনেকেই।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, “আপনারা আপনাদের ভাষায় বলেছেন, আমি আমার ভাষায় বলব। ধর্ষণ বাড়ছে বলছেন। জনসংখ্যাও তো বাড়ছে। বিধান রায়ের আমলে যা লোক ছিল, এখনও কি তা-ই আছে? উদ্বাস্তু সমস্যা ছিল ওঁর সময়ে। যা করতে চেয়েছিলেন, বিরোধীরা বাধা দেয়নি। কেউ বিরোধিতা করেনি। এখন লোক বাড়ছে, গাড়ি বাড়ছে, শপিং মল বাড়ছে। নতুন প্রজন্ম আধুনিক হচ্ছে। আধুনিকতাকে তো স্বাগত জানাতে হবে! কিছু কিছু কাগজ ইচ্ছাকৃত ভাবে কী লিখছে, তার সঙ্গে বাস্তবের কোনও মিল নেই!”
মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রীর বক্তব্যের এই অংশটির দু’রকম অর্থ বার করা হয়েছে কোনও কোনও মহল থেকে। জনসংখ্যা বাড়ছে বলেই ধর্ষণ বাড়ছে, মুখ্যমন্ত্রী এই রকম সরলীকৃত ব্যাখ্যা দিয়েছেন ধরে নিয়ে তাঁর সমালোচনা করেছেন বিদ্বজ্জনেদের একাংশ। আবার আধুনিকতারই একটা উপজাত ফসল হল ধর্ষণ, এই রকম কিছু মুখ্যমন্ত্রী বোঝাতে চেয়েছেন বলে মনে করছেন কেউ কেউ। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা খণ্ডন করতে গিয়ে পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় পরে বলেন, “যা বলা হচ্ছে, ওই রকম কিছু মুখ্যমন্ত্রী বলেননি। যুবদের মধ্যে আধুনিকতার ছাপ পড়ছে, বোঝাতে চেয়েছেন। আর বলেছেন, বিধানচন্দ্র রায়ের আমলে জনসংখ্যা সামলে নেওয়ার মতো (ম্যানেজেবল) ছিল। এখন জনসংখ্যার চাপ অনেক বেশি।”
বস্তুত, মুখ্যমন্ত্রীর এ দিনের বক্তব্যের বাকি অংশকে এক সঙ্গে বিবেচনা করলে ধর্ষণের ঘটনায় রাজ্য সরকারের ধারাবাহিক অবস্থানের সঙ্গে তা মিলে যায়। যেখানে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, “আগে অভিযোগ নথিভুক্ত হত না। মেয়েরাও লজ্জা পেত। এখন তারা বেরিয়ে এসে অভিযোগ নথিভুক্ত করছে। এটা ভাল লক্ষণ। সচেতনতা বাড়ছে। এখন থানায় যাচ্ছে।” তুলনামূলক পরিসংখ্যান দিয়ে মমতার আরও বক্তব্য, “দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাইয়ে ধর্ষণ অনেক বেশি। তবে সন্তুষ্ট হওয়ার কিছু নেই। আমরা চাই একটাও (ধর্ষণের ঘটনা) হবে না।”
মুখ্যমন্ত্রীর এই ব্যাখ্যার সঙ্গে সহমত না-হলেও খুব কড়া আক্রমণে যায়নি বিরোধীরা। বামেদের তরফে বিরোধী দলনেতা সূর্যবাবুর কটাক্ষ, “ধর্ষণ নিয়ে উনি কেতাবি তত্ত্ব দিয়েছেন। তাঁর মতাদর্শগত অবস্থান এটা হতে পারে, এর সঙ্গে আমাদের মতের কোনও সম্পর্কই নেই। উনি বিধানসভায় এসে এ সব বললে আমরা একটু আলোকিত হই!” কংগ্রেসের বিধায়ক মানস ভুঁইয়ার মতে, “আমরা এর সঙ্গে একমত নই। জনসংখ্যা বাড়তে পারে। তার সঙ্গে ধর্ষণের কোনও সম্পর্ক নেই। বাম আমলে এই সব ঘটনায় আমাদের রাজ্য দু’নম্বরে ছিল। এখন এক নম্বরে এসেছে!” মানসবাবুর বক্তব্য, অন্যান্য অপরাধও বেড়েছে। বিচ্ছিন্ন ভাবে কোনও অভিযোগ তোলা হচ্ছে না।
রাজ্যপালের ভাষণের উপরে জবাবি বক্তৃতায় মুখ্যমন্ত্রী এ দিন তথ্য দিয়েছেন, ২০০৭ থেকে ২০১২ এই ছ’বছরে কলকাতায় ধর্ষণের সংখ্যা যথাক্রমে ৪৪, ৩৫, ৪২, ৩২, ৩৮ ও ৪৫। এর মধ্যে ২০১১ সালে দিল্লিতে ৪৫৩, মুম্বইয়ে ২২১, বেঙ্গালুরুতে ৯৭ এবং চেন্নাইয়ে ৭৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য। তিনি জানিয়েছেন, গোটা রাজ্যের নিরিখে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত ধর্ষণের সংখ্যা যথাক্রমে ১৬৭৩, ১৬৯৩, ২০৬২, ২২২৮, ২২৯৩, ২২৭৯ ও ১৬৫০। আর ২০১২-র নভেম্বর পর্যন্ত ওই সংখ্যাটি ১৮৩৬। পরে বিধানসভার লবিতে মুখ্যমন্ত্রী জানান, রাজনৈতিক সংঘর্ষে মৃত্যুর সংখ্যা গত দু’বছর ধরে কমছে। জঙ্গলমহলে ২০১২ সালে কোনও মৃত্যুরই খবর নেই।
মুখ্যমন্ত্রীর জবাবের আগে এ দিনের বিতর্কে কংগ্রেসের রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় এবং বামেদের তরফে সূর্যবাবু অবশ্য রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে যথেষ্ট আক্রমণাত্মক ছিলেন। সূর্যবাবুর বক্তব্য ছিল, “মুখ্যমন্ত্রী যখন বলেন, কিছুই হয়নি, তখন বুঝতে হবে কিছু হয়েছে! পার্ক স্ট্রিট, কাটোয়ায় যেমন হয়েছে। যদি বলেন হয়েছে, তা হলে বুঝতে হবে হয়নি! ধাপায় অমুককে গ্রেফতার করতে হবে বললে তিনি পালিয়ে যাবেন! গ্রেফতার হবেন না!” ধাপায় তৃণমূল কাউন্সিলর এখনও গ্রেফতার না-হওয়া ছাড়াও ত্রিফলা-দুর্নীতি, পশ্চিমবঙ্গ শিল্প পরিকাঠামো উন্নয়ন নিগমের টাকা নয়ছয়ের প্রসঙ্গও তুলেছিলেন সূযর্বাবু। তাঁর মন্তব্য ছিল, “এই সরকারের সব চেয়ে বড় কৃতিত্ব যা অসম্ভব, তা সম্ভব করার চেষ্টা! আর যা সম্ভব, তা অসম্ভব করে তোলা!” এর জবাব অবশ্য মুখ্যমন্ত্রী দেননি।

Friday, September 9, 2011

BANGALI SAMAJER CHURANTO ABOKKHAY...... KINTU KATOJAN KARBE ER PROTIBAAD....????

ম্পূর্ণ উন্মুক্ত পাওলি!
পর্দায়, সরাসরি ক্যামেরার সামনে এক দুঃসাহসী শয্যা-দৃশ্যে
বাঙালি নায়িকার লজ্জায় অবনত ভাবমূর্তি ছুড়ে ফেলে বাংলা সিনেমার ইতিহাসে এই প্রথম কোনও নায়িকা এত অনায়াসে নিজেকে, নিজের শরীরকে ভাবে মেলে ধরেছেন ক্যামেরার সামনে একটা পুরোদস্তুর ওষ্ঠ-চুম্বন কিংবা ধরাবাঁধা শয্যা-দৃশ্যই যে ইন্ডাস্ট্রিতে ঝড় তোলে, সেখানে এক বাঙালি নায়িকা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে ক্যামেরার সামনে এসেছেন! আড়ালে-আবডালে ধরা ক্যামেরা নয় সামনে থেকে তা সোজাসুজি ধরেছে যৌনলীলায় মত্ত পাওলির নিরাবরণ শরীরকে! দীর্ঘ প্রায় চার মিনিট ধরে!
শুধু বাংলা ছবি কেন, ভারতবর্ষের সিনেমার ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনও অভিনেত্রী ক্যামেরার সামনে এতটা সাহসী হতে পেরেছেন কি?
সম্পূর্ণ নগ্ন পাওলি এই দৃশ্যে বিছানায় তাঁর ভালবাসার মানুষের সঙ্গেওরাল সেক্স’- রত এমন দৃশ্য বাঙালি যে দেখেনি, তা নয় তবে সে সব ফিল্মোৎসবের বিদেশি সিনেমায় আর এখন ইউ টিউবের দৌলতে বাংলা ছবিরই সেই রকম এক দৃশ্য নিয়ে টালিগঞ্জে তুমুল চর্চা!

কোনওবডি ডবলনয়মরফিং’- নয় দৃশ্যটিতে যে দুজন অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দেখা যাচ্ছে, তাঁরা সত্যিই পাওলি অনুব্রত দ্বিভাষিক ছবিমাশরুম’ (ইংরেজি) এবংছত্রাক’ (বাংলা)- শ্রীলঙ্কার পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দরের এই ছবির জন্যই পাওলি দাম কান চলচিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে হেঁটে এসেছেন
তবে সে তো মাস আগের কথা। ছবির দৃশ্যটি বৃহস্পতিবার ইউ টিউবে এসে যাওয়ার পরে টালিগঞ্জের আলোচ্য বিষয় শুধু সেটাই। যাঁকে ঘিরে এত শোরগোল, তিনি কী বলছেন?
বিক্রম ভট্টের ছবির কাজে আপাতত মুম্বইবাসী পাওলির সোজাসাপটা জবাব, “হ্যাঁ, ওটা আমিই। কোনও বডি ডবল বা মরফিং নেই। সিন্ক সাউন্ডে দৃশ্যটা তোলা হয়েছিল বোলপুরে।আরবিতর্কপ্রসঙ্গে নায়িকার প্রতিক্রিয়া, “ছবিটা দেখলেই বুঝবেন, দৃশ্যটা মোটেও আরোপিত নয়। আমার চরিত্রের মেয়েটি কলকাতায় থাকে, বয়ফ্রেন্ড দুবাইয়ে। মেয়েটি তাকে মিস করে। এবং শারীরিক তাগিদে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ে আর একটি ছেলের সঙ্গে। এমন তো হামেশাই হয়, তাই না?” খোলাখুলি নগ্নতার প্রসঙ্গে পাওলির পাল্টা প্রশ্ন, “যদি বিছানায় যৌনতার সময়ে আমাদের গায়ে কাপড় না-থাকে, তা হলে পর্দায় সেই চরিত্রে অভিনয়ের সময়ে গায়ে কাপড় রাখতে হবে কেন? বিদেশি ছবিতে তো এমন কৃত্রিমতা থাকে না!”
জানা গিয়েছে, দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করার সময়ে পাওলি-অনুব্রত ছাড়া সেটে ছিলেন শুধু সিনেমাটোগ্রাফার চান্না দেশপ্রিয় এবং পরিচালক বিমুক্তি। বস্তুত দৃশ্যটি এতটাই বোল্ডযে, বিদেশে চললেও দেশে তার সেন্সর-ছাড়পত্র পাওয়া মুশকিল বলে অনেকে মনে করছেন। অন্য দিকে পাওলির আশা, এই বিশেষ দৃশ্যই বাংলা ছবিকে আন্তর্জাতিক মাপকাঠিতে সাবালক হতে সাহায্য করবে।এখনকার বাংলা ছবি আন্তর্জাতিক স্তরে অনেক পিছিয়ে। হলিউডে দেখুন। কেট উইনস্লেটদের ক্যামেরার সামনে নগ্ন হতে কোনও সমস্যা হয় না! অথচ বাংলায় বাস্তবসম্মত ভাবনা না-ভেবে শুধু দক্ষিণ ভারতের ছবি কপি করতেই ব্যস্ত সবাই।আক্ষেপ করছেন তিনি।
পাওলির হাত ধরেই কি তা হলে বাংলা ছবির নায়িকাদের প্রকৃতসাবালকহওয়া শুরু হল? বছর আগের কথা। এই বাংলা ছবিরই এক বিখ্যাত নায়িকা বিদেশবাসী মহিলার চরিত্র নিয়েও পর্দায় চুমু খেতে অস্বস্তি বোধ করায় দৃশ্যটাই বাদ দিতে হয়েছিল।ঘরে বাইরেতে স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত অভিনীত বিমলা সন্দীপ (সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়)-কে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমু খাওয়ায় তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল।জন অরণ্য’-তে মহিলার অন্তর্বাস পর্দায় দেখা যেতেই উস্কে দিয়েছিল বাঙালির শুচিবায়ু। আর আজ? বাংলা ছবির নায়িকা শরীর নিয়ে এতটাই স্বচ্ছন্দ যে, ‘ওরাল সেক্স’-এর তৃপ্তিকে পর্দায় তুলে ধরাটাকেও তিনি স্রেফ অভিনয়ের অঙ্গ হিসেবেই ধরছেন! একে কিবৈপ্লবিকবলা যায়? ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত অবশ্য বলেন, “এমন দৃশ্যে অভিনয় করাটা কোনও এক জন অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত হতেই পারে। তবে দৃশ্যটা সম্বন্ধে যা শুনলাম, তাতে মনে হয় একটু বাড়াবাড়ি হয়েছে। আমাদের দর্শকেরা এমন দৃশ্যের জন্য এখনও প্রস্তুত নন।
ভারতীয় দর্শককেসাবালককরার কাজটা দেবিকা রানি শুরু করেছিলেন সেই ১৯৩৩ সালে, কর্মা ছবিতে। পর্দায় নায়িকার ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমু খাওয়া সেই প্রথম। ক্রমশ হিন্দি ছবিতে যৌনতার পরিমাণ বাড়লেও নায়িকার শরীর নিয়ে
জু স্বাভাবিকতা আসেনি। আর বাংলায় এক-আধটাপরমা’, ‘থার্টি সিক্স চৌরঙ্গি লেন’, ‘অন্তরমহলবাবাড়িওয়ালিতৈরি হলেও নায়িকার শরীর নিয়ে ছুৎমার্গ যেখানে ছিল, সেখানেই থেকে গিয়েছে বলে অনেকের অভিমত। তাঁদের মতে, এই কারণেই সুইৎজারল্যান্ড বা ব্যাঙ্ককে হরবখত শু্যটিং করতে যাওয়া বাংলা সিনেমার নায়িকা মিনিস্কার্ট পরে নাচতে শিখলেও নিজের শরীর নিয়ে স্বচ্ছন্দ হতে শেখেনি।
পরিচালক বাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায়, যিনি আবারছত্রাক’-এর কার্যনির্বাহী প্রযোজকও, বলছেন, “পাওলি একটা নতুন ধারা শুরু করল তো বটেই! তবে - ঠিক যে, আগে এই ধরনের ভিন্নধর্মী ভারতীয় ছবি শুধু এনএফডিসি- প্রযোজনা করত। ফলে এমন কোনও দৃশ্য থাকলে সে ছবি প্রযোজনাই করা হত না। এখন ইন্টারনেটের জমানায় ফেস্টিভ্যাল-কতৃর্পক্ষ দর্শকের সঙ্গে আমাদের একটা সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ ঘটছে। ফলে বাংলায়গান্ডু মতো ছবি হয়েছে।ছত্রাক’-এর ওই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে ইউ টিউবে।
বস্তুতছত্রাক’-এর শয্যা-দৃশ্যের ক্লিপিং নিয়ে উত্তেজনার পারদ মিনিটে মিনিটে চড়ছে। পাওলিও বলছেন, “ রকম একটা দৃশ্য বাংলা ছবিকে দিয়ে যদি আমি কপি-সিনেমা তৈরির প্রবণতা আটকাতে পারি, তা হলে সেটা হবে আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।তবে তাঁর এইউচ্ছ্বাস’-এর সঙ্গে পুরোপুরি সহমত নন কেউ কেউ। যেমন, বাণিজ্যিক টালিগঞ্জের অন্যতমহিটপরিচালক রাজ চক্রবর্তীর কথায়, “বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী পাওলি। বহু পরিচালক ওঁকে নিয়ে ছবি করার কথা ভাবেন। তবেবোল্ডনেসদেখানোর এটাই শেষ কথা কি না আমার জানা নেই!”
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ উইমেনস স্টাডিজ-এর অধিকর্তা শমিতা সেন আবার বলেন, “আমার মনে হয় না, এমন একটা দৃশ্য হয়েছে বলেই বাংলা ছবির নায়িকাদের সম্পর্কে ধরাবাঁধা ধারণাটা পাল্টে যাবে।
যাক বা না যাক, টালিগঞ্জে বিপুল আলোড়ন তুলেছেনছত্রাক’-এর পাওলি